সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

স্বাধীন আহম্মেদ♠একবার পড়লে আপনি★ বড় বড় ডিগ্রিধারীরাও অমানুষ হয়

আসসালামুয়ালাইকুম
আমি এ,কে,আজাদ★আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছুি
আমার কালজয়ী অপণ্যাস থেকে,/(এ আবার কেমন মানুষের খন্ড কালিন আলোচনা, এ আবার কেমন শিক্ষিতো।?
আমি এ,কে,আজাদ
আজকাল আমাদের সমাজে নানা রকমের পণ্য কিনতে পাওয়া যায়। রকমারি এসব পণ্যের সাথে নানা কিছু বিনামূল্যেও দেয়া হয়। ফলে পন্যের পসার কতোটা বাড়ে জানি না- তবে বিনামূল্যের বিচরণে বিনা মানে নানা কিছু ঢুকে পড়ছে আমাদের প্রতিদিনের জীবনে। সে ঢুকুক! আপত্তি নেই। অনেকেরই হয়তো আপত্তি আছে, থাকবেও- কারণ গণতান্ত্রিক দেশে ভিন্ন মত থাকতেই পারে এবং তা প্রকাশেও কোনো বাধা দেখি না।
কিন্তু এ পণ্যের সমাহারে একটা বিষয় বেশ খটকা ঘটছে। এতোদিন বিষয়টা নিয়ে নানা জনে নানা কথা বলেছেন, কেউ কেউ বিষয়টি নিয়ে অনেক সেমিনার সিম্পোজিয়াম করেছেন। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। উল্টো অনেককেই বিষয়গুলো নিয়ে নানা রকম বাজে মন্তব্য করেছি।
কিন্তু এবার সলতে পুড়ে নিজের শরীরে আগুন লাগছে। বার্ন ইউনিটের ডাক্তার জানিয়েছেন- পুড়ে গেছে অধিকাংশ অঞ্চল, তবুও আমাদের হুঁশ হয়েনি। কারণ যা পুড়েছে তার পুরোটাই আমাদের বিবেক; বিবেক পুড়লে আমাদের তো কোনো ক্ষতি নেই। কিন্তু এখনো যদি সচেতন না হোন- তবে কিন্তু আসছে দিন বেশ খারাপ। এতটুকু নিস্তার পাবার জো নেই।
বিষয়টা কী? একটু খোলাসা করেই বলি। শিক্ষা। নিঃসন্দেহে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের এক অপরিহার্য চাহিদা। এতোটাই অপরিহার্য যে- শিক্ষার জন্য আমরা সুদূর চীন দেশে তো যাই-ই, কখনো কখনো নিজের দেশে থেকেই চীন দেশের সমান শিক্ষাব্যয় করে থাকি। সন্তান জন্ম নেবার পরই- বাবা মা অস্থির হয়ে যান- কোন স্কুলে পড়াবেন, ইঞ্জিনিয়ার না ডাক্তার হবেন তারপর কী হবেন- ইত্যাদি ইত্যাদি। তাই সন্তানদের নিয়ে চলে বাবা-মায়ের জোর প্রচারণা। কিন্তু আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে- এই জোর প্রচারণার পর সন্তান আসলে
কতোদূর এগোয়?
কয় কদম?
প্রকৌশলি, চিকিৎসক, বিবিএ, এমবিএ ডিগ্রিধারী কিংবা সরকারি উচ্চপদস্থ চাকুরে- কিন্তু তারপর কী? এরপর কী আর কিছুই লাগে না। সনদই যথেষ্ঠ? একজন ঘুষখোর প্রকৌশলি নিয়ে মায়ের এতো গর্ব? কসাই চিকিৎসককে নিয়ে বাবা কী সুখ পান? কিংবা অপোগণ্ড সরকারি কর্মকর্তা- যে নিজের সুখের বিনিময়ে (?) নিজের দেশ বিক্রি করে দিচ্ছে, তার কাছে কী প্রত্যাশা পরিবারের?
ভালো রেজাল্ট এখন সমাজের জন্য অপরিহার্য। আমি মানলাম- কিন্তু তারপর? তারপর কী হবে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা রুমানা ম্যাডামকে নির্যাতন করা পিশাচ হাসান সাইদ- সে ও তো প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা। ভালো ছাত্র না হলে তো সেখানে ভর্তি হওয়া যায় না। তাহলে এই ভালো ছাত্র কী করলো? এরকম নির্যাতন তো আমাদের দেশের শিক্ষিত বা তথাকথিত অশিক্ষিত ত্রিচক্রযান চালকেরাও করেন না। অথবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতারা- যাদের হাতে ন্যস্ত ছিলো দেশের ছাত্র রাজনীতির ঐতিহ্যকে আরো সুদৃঢ় করে জাতীয় রাজনীতিতে অবদান রাখা- তারা তো টেন্ডারের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকে। হলে হলে অবৈধ সিট বাণিজ্য করে। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা না-ই বা বললাম। কিন্তু তাদের করুণ দশাও আমাদের সামগ্রিক শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য হতাশাব্যঞ্জক।
অথচ- যদি আগের ইতিহাস পড়ি; কী সুন্দরই না ছিলো সেই দিনগুলো। সেই ষাটের কিংবা সত্তর দশকের শিক্ষার্থীরা। যাদের সামনে হাজার প্রতিবন্ধকতা ছিলো, কিন্তু তারপরেও তারা স্বার্থান্বেষী হয়ে মনুষ্যত্বটাকে জলাঞ্জলি দেয়নি। আর এখন? আমরা তো এখনকার শিক্ষার্থী; আমাদের মনুষ্যত্ব কোথায়?
নেই- বিক্রি করে এসেছি। ছেলেবেলা শুনেছি, মনুষ্যত্ব থাকলে নাকি অনেক টাকার মালিক হওয়া যায় না। তাই সেটাকে নিয়ে আর ভার বাড়াইনি। মাঝে মাঝে ভাবি- এমন হলো কেনো? অনেক ভেবে ঘুরে ফিরে একটা চিন্তাতেই এসে মন আটকে যায়। মনে হয় সেই কথাটা ‘সুশিক্ষিত লোক মাত্রেই স্বশিক্ষিত’। তাহলে আমাদের সুশিক্ষা নাই? আমার মনে হয় নাই; এবং এই না থাকার জন্য প্রথমত আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো দায়ি, দ্বিতীয়ত দায়ি আমরা এবং আমাদের পরিবার। এখন শিক্ষা বলতে যা বোঝানো হয়- তার মধ্যে কোনো নৈতিকতা বোধ থাকে না। ছেলেবেলা থেকেই একজন শিক্ষার্থী তার সহপাঠীকে পরীক্ষা হলে ভুল উত্তরটি দিয়ে আসে, এটা করে মূলত হিংসা বশত- ভাবে ‘আমার চেয়ে নম্বর সে কম পাবে’। তারপর পরীক্ষার খাতায় থাকে মায়েদের নির্লজ্জ নম্বর বাড়ানোর প্রতিযোগিতা। প্রশ্ন ফাঁস করে পরীক্ষা দেয়া তো এখন শহরের নামকরা স্কুলগুলোতে পানিভাত, আর সেই সাথে মেডিক্যাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষায়- আহা, সেখানে প্রশ্ন তো আউটই থাকে। তার মানে হলো- অনৈতিকতা, মিথ্যা বলা আমাদের শৈশবের মজ্জাগত। বুদ্ধদেব বসু তাঁর শৈশবে পেয়েছিলেন ‘কমেডি অব এররস’ এর বই; আর আমরা শৈশবে লাভ করি মিথ্যা, দুর্নীতি আর শয়তানির শিক্ষা। ওটাও এখন শিক্ষা কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত। কিচ্ছু করার নেই।
তাহলে শিক্ষাটা দাঁড়ালো সনদ নির্ভর। বিশ্বের আর কোনো দেশে শিক্ষার এই সংজ্ঞা নেই। শিক্ষার সঙ্গে যে সংস্কৃতি এবং মানবিকতার একটা শক্ত যোগসূত্র আছে, সেটা আমাদের দেশের কেউ আর মানতে চায় না। একমাত্র আমাদের দেশেই সাহিত্য-দর্শন-ইতিহাস-বিজ্ঞান মানে ‘সিলেবাসের বাইরের বই’ কিংবা ‘আউট বই’। অথচ এসবের অভাবেই পুরো জাতিটা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। উচ্ছন্নে যাচ্ছে আর সেই সাথে আমাদের সভ্যতাকে গিলে খাচ্ছে শয়তানের হিংস্রতা। আমরা এর কোনো প্রতিকার আশা করি না; কেবল আহ! উহ! শব্দ করেই আমাদের দিনযাপন হয়।
আমাদের দেশে যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, তারা আক্ষরিক অর্থে কেবল সনদের জোরেই টিকে থাকে। নিজস্ব বিবেক বা বোধ মর্যাদা তাদের নেই। এই না থাকার জন্য শিক্ষার্থীরা দায়ি; কিন্তু তার চেয়ে বেশি দায়ি এইসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা কাঠামো। একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকও এখন হয় মুদি দোকানদারের সেলসম্যান (মানে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্ট টাইম খ্যাপ মারা) কিংবা রাজনৈতিক বচন বাজ (মানে লেজুড়বৃত্তি রাজনৈতিক কর্মকান্ড)। নিজস্ব রাজনৈতিক আদর্শ শিক্ষকের থাকতেই পারে, চাইলে তাঁরা রাজনীতিও করতে পারেন- কিন্তু কেনো তাঁরা তাঁদের শিক্ষার্থীদের মাঝে নৈতিক বোধের জন্ম দিচ্ছেন না? তাঁদের কীসের ভয়? কীসের লজ্জা? নাকি তাঁদের নিজেদের বিবেক আর নৈতিকতাবোধ নেই তাই কীভাবে শিক্ষার্থীর মাঝে সেই শিক্ষা জাগাতে হয়- সেটা তাঁরা জানেন না।
আমার খুব জানতে ইচ্ছে হয়- বুয়েটের একজন শিক্ষক তাঁর শিক্ষার্থীদের কখনো প্রেমের গল্প বলেন কিনা, কিংবা কোনো মহৎ সাহিত্যের কথা বলেন কিনা। কখনো বলেন কিনা কোনো অপূর্ব কবিতার কথা। একাত্তরের কথা, কিংবা বাঙালির জাতীয়তাবাদ উন্মেষের সংগ্রামের সেই গৌরবগাঁথার কথা। যদি বলতেন, যদি শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করতেন নিজস্ব হৃদয় শক্তি দিয়ে জেগে ওঠার- তাহলে তো এমন ঘটনা ঘটতো না। এমন নিষ্ঠুরতা এমন হীন স্বার্থপরতা শিক্ষার্থীদের মাঝে থাকতো না।
রুমানা ম্যাডাম যে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন- এ রকম নির্যাতন ঘরে ঘরে ঘটছে। এখনো আমাদের দেশের নারীরা অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন নয়; আর হলেই বা কী- অর্থনৈতিক স্বাধীনতাই তো মূল কথা নয়- মূল কথা হলো আত্মার স্বাধীনতা। যেখানে আত্মা বন্দী দাসত্বের শিকলে সেখানে সবই অর্থহীন। একেবারেই নাজুক। আমি মনে করি এসব ঘটনা সমাজের প্রতি স্তরেই ঘটছে এবং কোনো স্তরেই এর কোনো প্রতিকার ঘটছে না। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে শিক্ষার অভাবই যদি এর প্রধান কারণ হয়- তাহলে পিশাচ হাসান সাইদ তো শিক্ষিত- লেবাস আর সনদ তো আছে; সে কেনো এমন করলো? তাহলে তাকে কী শিক্ষা দেয়া হলো?
আমি তো মনে করি বাঙলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের এখন জরুরি বৈঠকে বসা উচিত। তাঁরা নাকে তেল দিয়ে ঘুমুচ্ছেন কীভাবে? তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কী শিক্ষা পাচ্ছে- যে তারা এমন করে পৈশাচিক কাজ সহজেই করতে পারে? তাহলে তো আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় গলদ আছে বলে মনে হয়। না হলে শিক্ষিত সমাজ কেমন শিক্ষা নেয়?
শিক্ষা এখন পণ্য হয়ে গেছে; হয়তো চাহিদার চেয়ে তার সরবরাহও কমে গেছে- তাই পণ্যের সঙ্গে মেশানো হচ্ছে ফাঁকিবাজি আর ভুয়া কিসিমের ফরমালিন। যা খুশি তাই, যেভাবে খুশি সেভাবে এই পণ্য গছানো হচ্ছে আমাদের হাতে। হায় রে- আমরা হতে চেয়েছিলাম উদ্ভাবনী ক্ষমতা সম্পন্ন, আর নৈতিকতা বোধসম্পন্ন উঁচু মানের মানুষ- আর আমাদের শিক্ষা আমাদের বানিয়ে দিলো হাবিয়া স্তরের পিশাচ?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে এক সময় কেবল জ্ঞান-বিজ্ঞানই নয়; সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের তীর্থকেন্দ্র বলা হতো। আর এখন- পুরোটাই হয়ে গেছে বাণিজ্যের তীর্থকেন্দ্র। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান হয়- কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তা আয়োজন করে না, করে ছাত্রলীগের (বা ক্ষমতায় থাকলে ছাত্রদলের) মদদে একপাল বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান- যাদের কোনো সাংস্কৃতিক জ্ঞান নেই। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো সাহিত্য-সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা হয় না। হয় কেবল বিসিএস এর প্রতিযোগিতা, লাইব্রেরিগুলোতে বসার জায়গা থাকে না; কিন্তু লাইব্রেরিয়ান নাই- কারণ বই ইস্যু করতে হয় না। কেউ লাইব্রেরির বই পড়ে না, সবাই কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স আর বিসিএস পুস্তকে নিমজ্জিত কীট। আর বুয়েটের লাইব্রেরিতে তো টিউশনিও করানো হয়। হায় রে মেধাবীরা, তোরাই কিনা দেশের ভবিষ্যত! ধিক। এমন দেশের ভবিষ্যত তো কানা, চিরন্তন অন্ধ- অন্ধকারের চেয়েও গভীর অন্ধকার।
রুমানা ম্যাডামের উপর যা ঘটলো- তাতেই প্রমাণিত হয়, সনদ দিয়েই শিক্ষার মাপজোক করা যায় না। শিক্ষা হলো প্রকৃত মানবতার এবং ভেতরের নিজস্বতার উন্মোচন। এই উন্মোচন যদি না ঘটে- নিজস্ব সংস্কৃতির আলোকে, সাহিত্যের আলোকে- চেতনা আর ঐতিহ্যের আলোকে যদি আমরা না জাগি তাহলে আমাদের শিক্ষা সম্পূর্ণ নয়, অর্ধ-সম্পূর্ণও নয়- একেবারেই অসম্পূর্ণ। আমাদের মনের মধ্যে তাই সংস্কৃতির আলো ফেলতে হবে, নিরন্তর প্রবহমানতার আলো- একেবারে সৃষ্টির প্রথম সূর্যালোকের মতো- যে আলো জেগে উঠেছিল চর্যাপদের প্রথম অক্ষরে, সান্ধ্য-ভাষার ভাঁজে ভাঁজে। যে আলো নানা পথ আর গতির প্রবাহ ঘুরে অবশেষে আরও ঋদ্ধ হবার জন্যে এসে দাঁড়ালো বঙ্গ সমতটের বিস্তীর্ণ প্রাঙ্গনে। সেই আলো যদি গ্রহণ করতে না পারি, তাতে যদি নিজেকে উজ্জ্বল করতে না পারি তাহলে এমন শিক্ষিত হবার দরকার নেই। এমন শিক্ষিতদের মুখে থু দিতেও আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম লজ্জা পাবে। এ বিষয়গুলো যদি না দেখেন- তাহলে সময় আর বেশি নেই; মানুষের তালিকার শেষের দিকে তো চলেই এসেছি, এখন হয়তো পশুরাও তাদের তালিকায় আমাদের মতো শিক্ষিতদের (তথাকথিত) আর রাখতে চাইবে না।

জনপ্রিয়

আধুনিকরন করাহচ্ছে বাংলাদেশ আনসার বাহিনীকে

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, আনসার বাহিনীর সুযোগ-সুবিধা আরো বৃদ্ধিসহ সময়োপযোগী আধুনিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব এবং এ বিষয়ে কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য বেগম পিনু খানের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৬০ লাখ ৫৪ হাজার ৭০৩ জন। যার মধ্যে ব্যাটালিয়ন আনসার (স্থায়ী ও অস্থায়ী) সদস্য ১৬ হাজার ১৯৪ জন (পুরুষ ও মহিলা), স্বেচ্ছাসেবী সাধারণ আনসার সদস্য ২ লাখ ৩৩ হাজার ৩০১ জন (পুরুষ ও মহিলা), স্বেচ্ছাসেবী ভিডিপি সদস্য ৫৮ লাখ ১ হাজার ১০৪ জন (পুরুষ ও মহিলা) এবং স্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারী ৪ হাজার ১০৪ জন। তিনি বলেন, এ বাহিনীর ১৪ জন কর্মকর্তাকে সম্প্রতি তুরস্কের জেন্ডারমারী ফোর্সের মাধ্যমে আধুনিক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরো কর্মকর্তাকে অনুরূপ প্রশিক্ষণ প্রদানের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি আনসার বাহিনীর অস্থায়ী ব্যাটালিয়ন আনসার, অঙ্গীভূত আনসার, হিল আনসার, হিল ভিডিপি ও ...

বাংলাদেশ আনসার বাহিনীই একমাত্র সেরা বাহিনী,কেন সেরা বাহিনী এক নজরে দেখে নিন।

আনসার ও গ্রামরক্ষী বাহিনী গ্রামাঞ্চলে নিরাপত্তা ও শান্তি রক্ষায় সহায়তা দান এবং দেশের আর্থসামাজিক পুনর্গঠনের উদ্দেশ্যে গঠিত সরকার স্বীকৃত একটি স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর নতুন রাষ্ট্র ভারত ও পাকিস্তানের বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠীর দেশাস্তরণের ফলে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটে। এমতাবস্থায় পূর্ববঙ্গ সরকার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা রক্ষার উদ্দেশ্যে একটি স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। তদনুসারে পূর্ববঙ্গ আইনসভায় আনসার আইন ১৯৪৮ পাস হয়। এর পরই আনসার বিধিমালা (১৯৪৮) নামে প্রয়োজনীয় বিধি জারি করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত আনসারদের এ সংগঠনটি জাতীয় সার্ভিস বোর্ডের নিয়ন্ত্রণে ছিল। ১৯৭৩ সালে এটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে আসে। ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (আনসার) নামে একটি পৃথক ক্যাডার গঠন করা হয়। ১৯৪৮ সাল থেকে আনসাররা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাসহ স্থানীয় অবকাঠোমো নির্মাণে সম্পদ সংগ্রহের কাজেও সহায়তা করছে। পাকিস্তান আমলের প্রথমদিকে থানা ও পুলিশের সংখ্যা সীমিত হওয়ায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখ...

বর্তমান মহাপরিচালক মহোদয়ের জীবন বৃত্তান্ত

স্টাফঃ    এ,কে,আজাদ ★★★★ ♥মহাপরিচালক♥♥♥ বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। আমাদে সাথে থাকতে পেজটিতে লাইক দিন-  https://facebook.com/bdansarbahini/ মহাপরিচালক বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী  ★★মেজর জেনারেল কাজী শরীফ কায়কোবাদ, এনডিসি, পিএসসি, জি ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। মেজর জেনারেল কায়কোবাদ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে যোগদানের পূর্বে তিনি মিরপুর সেনানিবাসে অবস্থিত ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে এসডিএস (সেনাবাহিনী) পদে দায়িত্বরত ছিলেন। মেজর জেনারেল কায়কোবাদ ১৯৬৪ সালের ০১ আগস্ট তারিখে ঢাকা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা কলেজে অধ্যয়ন শেষে তিনি ১১তম বিএমএ লং কোর্সে অংশগ্রহণ করেন এবং ১৯৮৪ সালের ২১ ডিসেম্বর তারিখে কমিশন প্রাপ্ত হন। মেজর জেনারেল কায়কোবাদ এসএসসিতে ঢাকা বোর্ডে ৫ম স্থান এবং এইচএসসিতেও একই বোর্ড থেকে ১১তম স্থান অধিকার করেন। কমিশন লাভের পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্টিলারি কোরের ০২ ফিল্ড রেজিম...

বাংলাদেশ ব্যাটালিয়ন আনসারে অনলাইনে আবেদন করুন, দেশ ও জননীরাপত্তায় যোগদান করুন

এ,কে,আজাদ,,, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাংলাদেশ আনসার তথ্য সেবা কেন্দ্র।  ব্যাটালিয়ন আনসার নিয়োগের অনলাইনে আবেদন ব্যাটালিয়ন আনসারে যোগ দিন, দেশ সেবা ও জননিরাপত্তায় অংশ নিন অনলাইনে আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন আবেদনের আগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি ভালো ভাবে পড়ুন নিয়োগ   বিজ্ঞপ্তি ১।       বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সুশৃঙ্খল, দৰ ও কর্মঠ  ‘ব্যাটালিয়ন   আনসার’  সদস্যগণ পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে অপারেশন উত্তরণ এবং সমতল এলাকায় রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তা বিধানসহ অন্যান্য বাহিনীর সাথে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত থাকে। ২।       বাহিনীর ১০০০টি অস্থায়ী ব্যাটালিয়ন আনসারের শূন্য পদ (শুধুমাত্র পুরুষ) পূরণের লক্ষে আগ্রহী বাংলাদেশী পুরুষ প্রার্থীদের নিকট থেকে আবেদন আহ্বান করা যাচ্ছে। প্রার্থীদেরকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। নিম্নছকে বর্ণিত জেলাসমূহের পাশে উল্লেখিত শূন্য কোটায় বাছাই ও অংগীভূত করা হবে। উল্লেখ্য, নিয়োগকৃত ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যদেরকে ০৬ (ছয়) বছ...

সাধারণ আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে যোগ দিন,দেশ সেবা ও জন নিরাপত্তা অংশ নিন

  এ,কে,আজাদ  ♥♥♥ বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনী বেকার মুক্ত দেশ গোড়ার শপথ নিয়েছেন। তাই পরিবর্তনে চাই অংগীকারবদ্ধ বাংলাদেশ  আনসার ও ভিডিপি বাহিনী দেশে কোন বেকার থাকবেনা। প্রতিটি ঘরে ঘরে আনসার ও ভিডিপির বাহিনীর সদস্য থাকবে। তাই সাথে থাকুন _ বাংলাদেশ আনসার তথ্য সেবা কেন্দ্র।  Ansar VDP Job Circular 2018 has been published by the authority. Maximum, people want to like to work in government sector. This job circular has been created a huge chance unemployed people who are interested in Govt. Job in Bangladesh. It’s an attractive job circular in 2018. To get Ansar VDP Job Circular related all information,you can visit my website that is  shadhinbangla26.blogspot.com Bangladesh Ansar VDP think that young and energetic people is the key to success in this sector. This department help’s us to solve social government. Maximum people want to join in government sector,Because government service can ensure better life. This Ansar VDP Job Circular 2018 has been...

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর নতুন মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহন

মেজর জেনারেল শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন, এসজিপি, এএফ মেজর জেনারেল শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন, এসজিপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি গত ২৪ মে ২০১৭ তারিখেবাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। মেজর জেনারেল পাশা ২০১৭ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারী তারিখে মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে যোগদানের পূর্বে তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ, মিরপুর, সেনানিবাসে দায়িত্বরত ছিলেন। মেজর জেনারেল পাশা ১৯৬৭ সালের ২০ নভেম্বর তারিখে ফেনী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে অধ্যয়ন শেষে তিনি ১৬তম বিএমএ লং কোর্সে অংশগ্রহণ করে ১৯৮৭ সালের ২৬ জুন কমিশনপ্রাপ্ত হন। কুমিল্লা বোর্ডে সম্মিলিত মেধা তালিকায় স্থান লাভের স্বীকৃত স্বরূপ তাকে চ্যান্সেলরস এওয়ার্ডে ভূষিত করা হয় এবং বিএমএতে একাডেমিক বিষয়ে কোর্সে সর্বোত্তম ফলাফলের জন্য তিনি ওসমানী স্বর্ণপদক লাভ করেন। কমিশনের পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্টিলারি কোরের ৮ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারিতে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলর অব সায়েন্স (বিএসসি), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আই...

বাংলাদেশ আনসার বাহিনীতে যোগদিন দেশ সেবায় এগিয়ে আসুন।

        দুর্নীতি মুক্ত এ বাহিনী এ,কে,আজাদ বাংলাদেশ  আনসার ভিডিপি নিয়োগ ২০১৮-ansar vdp circular 2018 প্রকাশিত হয়েছে। সংবিধানের ১৫২ অনুচ্ছেদের বিধান অনুযায়ী আনসার বাহিনী একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী।মেজর জেনারেল শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন হলেন বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী নিয়োগ ২০১৮  বা Bangladesh Ansar and Village Defence Party এর সদর দপ্তর,খিলগাঁও, ঢাকাতে অবস্থিত। ১৯৪৮ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি আনসার ভিডিপি বাহিনী প্রতিষ্ঠা লাভ করে। সকল সরকারি বেসরকারি চাকরির খবর  পাবেন সবার আগে বার এই এক পেজে ।  সরকারি চাকরি প্রার্থীর জন্য চলমান বিশেষ সব নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি  বা চাকরির খবর যা  এর  সরকারি জব সার্কুলার   ইঞ্জিনিয়ারিং  জব ক্যাটাগরি তো আছেই ।  চাকরি পেতে দেরি না করে আজই এপ্লিকেশন করুন।  আনসার ভিডিপি নিয়োগ ২০১৮ – ansar vdp circular 2018  নিচে দেখুনঃ- আনসার ভিডিপি নিয়োগ ২০১৮-ansar vdp circular ...

বাংলাদেশ আনসার বাহিনীর অঙিভুক্ত সদস্যদের জন্য সুখবর

>>>>>>  🎆Å ২০১৪ সালে যে সকল পিসি, এপিসি এবং আনসার অ-অংগীভূত হয়েছিল তারা জেলায় প্রেরিত প্যানেল ডকুমেন্ট অনু সারে অংগীভূত হয়েছিল। সে সময় মোবাইল ফোনে অফার যাওয়া শুরু হয়নি। ২০১৪ সালে অংগীভূত পিসি, এপিসি ও আনসারগণ ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে নিয়মিতভাবে দেশের বিভিন্ন গার্ড হতে মেয়াদান্তে অ-অঙ্গীভূত হয়ে প্যানেলে এসেছে এবং আসছে। কিন্তু লক্ষণীয়ভাবে দেখা যাচ্ছে যে, প্যানেলে আসা এবং সদ্য অফার পাওয়া এ সময়ের অনেক পিসি, এপিসি এবং আনসারের মোবাইল নম্বরটি সঠিক নেই। পরীক্ষামূলকভাবে ফোন করে দেখা যাচ্ছে অনেকের মোবাইল নম্বরই সঠিক নয়। ফোন নম্বরটি অন্যের অথবা অচল। যে কারণে অফার যাওয়া সত্বেও তারা বুঝতে পারছে না যে তার আইডিতে অফার যাচ্ছে কিনা। ইতিমধ্যে বেশ কিছু আইডি 'তিনবার অফার প্রত্যাখ্যান' জনিত কারণে ব্লকড হয়ে গেছে এবং প্রতিদিনই হচ্ছে। তারা কিন্তু সবাই চাকুরী প্রত্যাশী । তাই এ রকম সবার জন্য পরামর্শ হচ্ছে নিজের মোবাইল নম্বরটা সিস্টেমে ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা করে নেওয়া। কি ভাবে পরীক্ষা করবেঃ ক. যে নম্বরটি একখ ব্যবহার হচ্ছে সে নম্বর থেকে Message option এ গিয়ে S লিখ...

সাধারণ আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণের চুড়ান্ত ফলাফল(২য় ধাপ) ২০১৮-২০১৯

🔝এ,কে,আজাদ  ৷ https://facebook.com/bdansarbahini/ মহাপরিচালক  সাধারণ আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণের চুড়ান্ত ফলাফল (২য় ধাপ) ২০১৮-২০১৯ অভিনন্দন ! সাধারণ আনসার প্রশিক্ষণার্থি হিসেবে যারা চুড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছেন  তাদের প্রশিক্ষণ কোর্স পরিচালিত হবে বাংলাদেশ আনসার ভিডিপি একাডেমীতে  ০৭ অক্টোবর  ২০১৮খ্রি. তারিখ থেকে। ০৭ অক্টোবর ২০১৮খ্রি:  তারিখের মধ্যেই একাডেমীতে উপস্থিত হতে হবে। বাংলাদেশ আনসার ভিডিপি একাডেমী গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার শফিপুরের মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত। একাডেমীতে আসার সময় অনলাইনে আবেদনকালে প্রাপ্ত প্রবেশ পত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র, শিক্ষা সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, ভিডিপি সনদ(যাদের আছে) ইত্যাদি কাগজপত্রের মূলকপি সঙ্গে নিয়ে আসবেন।  বিভাগ ও জেলার নাম চুড়ান্তভাবে নির্বাচিতদের ফলাফল মন্তব্য ক্রমিক জেলা ফলাফল দেখতে ‘নির্বাচিত’র উপর ক্লিক করুণ রাজশাহী রেঞ্জ ১ রাজশাহী নির্বাচিত ২ চাপাই নবাবগঞ্জ নির্বাচিত ৩ নাটোর নির্বাচিত ৪ বগুড়া নির্বাচিত ৫ পাবনা নির্বাচিত ৬ সিরাজগঞ্জ ন...

বাংলাদেশ আনসার বাহিনীর চাকরী ৬বছরই স্থায়ী করা হবে।

আগামীতে ছয় বছরেই আনসার সদস্যদের চাকুরি স্থায়ী করা হবে। বর্তমানে ৯ বছরে চাকরি স্থায়ী করার বিধান রয়েছে। ওই বিধান পরিবর্তন করতে আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ব্যাটালিয়ন আনসার (সংশোধন) আইন-২০১৭ নামের একটি বিল উত্থাপন করা হয়েছে। ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার সভাপতিত্বে শুরু হওয়া সংসদ অধিবেশনে এসংক্রান্ত বিলটি উত্থাপন করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। পরে বিলটি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। গত ৯ জানুয়ারী মন্ত্রীসভার বৈঠকে বিলটি নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আনসার ও ভিডিপি সংগঠনে মোট পদের সংখ্যা ১৫ হাজার ৭৬৪টি। বিদ্যমান আইনের ৬ (ক) ধারার বিধান বলে ১৪ হাজার ৫৩২টি পদ পুরণ করা সম্ভব হয়েছে। এখনো এক হাজার ২৩২টি পদ শূন্য রয়েছে। আরো বলা হয়, আইনের ৬ (ক) ধারায় ৯ বছরে চাকরি স্থায়ী করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দুই বছরে চাকরি স্থায়ী করার বিধান রয়েছে। এই অবস্থায় শুন্য পদ পুরণে ৬ বছরে আনসার সদস্যদের চা...