সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

বাংলাদেশ আনসার বাহিনীই একমাত্র সেরা বাহিনী,কেন সেরা বাহিনী এক নজরে দেখে নিন।

আনসার ও গ্রামরক্ষী বাহিনী গ্রামাঞ্চলে
নিরাপত্তা ও শান্তি রক্ষায় সহায়তা দান এবং
দেশের আর্থসামাজিক পুনর্গঠনের উদ্দেশ্যে গঠিত
সরকার স্বীকৃত একটি স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী। ১৯৪৭
সালে ভারত বিভাগের পর নতুন রাষ্ট্র ভারত ও
পাকিস্তানের বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠীর
দেশাস্তরণের ফলে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি
ঘটে। এমতাবস্থায় পূর্ববঙ্গ সরকার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা
রক্ষার উদ্দেশ্যে একটি স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠনের
প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। তদনুসারে পূর্ববঙ্গ
আইনসভায় আনসার আইন ১৯৪৮ পাস হয়। এর পরই আনসার
বিধিমালা (১৯৪৮) নামে প্রয়োজনীয় বিধি জারি
করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত
আনসারদের এ সংগঠনটি জাতীয় সার্ভিস বোর্ডের
নিয়ন্ত্রণে ছিল। ১৯৭৩ সালে এটি স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে আসে। ১৯৮০ সালে
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (আনসার) নামে একটি
পৃথক ক্যাডার গঠন করা হয়।
১৯৪৮ সাল থেকে আনসাররা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাসহ
স্থানীয় অবকাঠোমো নির্মাণে সম্পদ সংগ্রহের
কাজেও সহায়তা করছে। পাকিস্তান আমলের
প্রথমদিকে থানা ও পুলিশের সংখ্যা সীমিত হওয়ায়
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার
জন্য আনসারদের মোতায়েন করা হতো। ১৯৬৫ সালে
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধকালে সীমান্ত এলাকা
পাহারার জন্য সীমান্ত চৌকিতেও আনসার মোতায়েন
করা হয়।
১৯৭১ সালে বিপুলসংখ্যক আনসার ও অফিসার
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যোগ দেন। ফলে
পাকিস্তানের সামরিক শাসক এ বাহিনীকে বেআইনি
ঘোষণা করে। যেসকল আনসার ও অফিসার যথাসময়ে
সরে যেতে পারেন নি তাদের অনেককে হত্যা করা হয়।
১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মুজিবনগরে বাংলাদেশের
অস্থায়ী সরকারপ্রধানকে ১২ জন আনসার ‘গার্ড অব
অনার’ প্রদান করে। মোট ৯ জন অফিসার ও ৬৩৫ জন
আনসার মু&&ক্তযুদ্ধে শহীদ হন বলে জানা যায়। যুদ্ধে
অসম সাহসিকতা প্রদর্শনের জন্য তাদের দুজন
‘বীরবিক্রম’ ও ‘বীরপ্রতীক’ উপাধিতে ভূষিত হন।
আনসার বাহিনী ছাড়াও ১৯৭৬ সালে আনসার ও
গ্রামরক্ষী বাহিনীর (ভিডিপি) অংশ হিসেবে
আনসার ব্যাটালিয়ান গঠন করা হয়। বর্তমানে গোটা
দেশে অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে
৩৪টি আনসার ব্যাটালিয়ান নিয়োজিত রয়েছে।
প্রতিটি গ্রামে ৩২ জন পুরুষ ও ৩২ জন মহিলাসহ মোট ৬৪
সদস্য সমন্বয়ে গ্রামরক্ষী বাহিনী গঠিত।
পরবর্তীকালে শহরাঞ্চলের জন্যও শহররক্ষী বাহিনী
(টিডিপি) গঠিত হয় (১৯৮০)।
১৯৯৫ সালে আনসার ও ভিডিপির তিনটি প্রধান
অঙ্গসংগঠনকে আইনগত স্বীকৃতি দানের উদ্দেশ্যে
জাতীয় সংসদ আইন পাস করে। আইনগুলো হচ্ছে আনসার
বাহিনী আইন (১৯৯৫), ব্যাটালিয়ান আনসার আইন
(১৯৯৫) ও গ্রামরক্ষী বাহিনী আইন (১৯৯৫)। এসব আইনের
আওতায় আনসার বাহিনী ও ব্যাটালিয়ান আনসারদের
সংবিধানের ১৫২ ধারাবলে সুশৃঙ্খল বাহিনী হিসেবে
ঘোষণা করা হয়। আনসার বাহিনীর দায়িত্ব হলো
সরকার অথবা সংশ্লিষ্ট অন্য কোনো সংস্থাকে আইন-
শৃঙ্খলা রক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তা বিধানে
সহায়তা দান; দেশের আর্থসামাজিক যেকোন
উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ এবং সরকারি
নির্দেশ মোতাবেক অপর কোনো বাহিনীকে সহায়তা
দান। আনসার ব্যাটালিয়ানের দায়িত্ব হলো দুর্যোগ
মোকাবিলা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ এবং সরকারের
নির্দেশে সংশ্লিষ্ট আইন মোতাবেক আনসার
বাহিনীর ওপর অর্পিত দায়িত্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব
হিসেবে অন্যান্য বাহিনীকে সহায়তা দান।
গ্রামরক্ষী বাহিনীর কর্তব্য হলো দেশের আর্থ-
সামাজিক অবস্থা উন্নয়নের জন্য সকল প্রকার উন্নয়ন
কর্মকান্ডে সহায়তা, আইন-শৃঙ্খলা ও সামাজিক
নিরাপত্তা বিধান, সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকান্ডে
অংশগ্রহণ এবং বিভিন্ন সময়ে সরকার কর্তৃক অর্পিত
অন্য যেকোন দায়িত্ব পালন।
বর্তমানে আনসার ও ভিডিপিতে ২৬১৩ জন নিয়মিত
কর্মকর্তা ও কর্মচারী, প্রায় ১৪,০০০ ব্যাটালিয়ান
আনসার, ১৮,০০০ অঙ্গীভূত আনসার, ৩ লক্ষ
প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত স্বেচ্ছাসেবী আনসার এবং প্রায় ৪৩
লক্ষ ভিডিপি সদস্য রয়েছে। এ সংগঠনের প্রধান
কার্যালয় ঢাকায় অবস্থিত। গাজীপুর জেলার
সফিপুরে একটি প্রশিক্ষণ একাডেমি, রাজধানী
ঢাকার নিকটে দুটি বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
রয়েছে। তদুপরি মাঠ পর্যায়ে আছে ৬টি রেঞ্জ অফিস,
৬৪টি জেলা অফিস ও ৩৪টি ব্যাটালিয়ান
হেডকোয়ার্টার। প্রতিটি থানায় রয়েছে একটি করে
থানা অফিস এবং প্রত্যেক ইউনিয়নে ২ জন ভিডিপি
ইউনিয়ন নেতা (একজন পুরুষ ও একজন মহিলা)। প্রত্যেক
থানায় ১০০ আনসারের একটি করে কোম্পানি এবং
প্রত্যেক ইউনিয়নে ৩২ জন স্বেচ্ছাসেবক আনসারের
একটি করে প্লাটুন রয়েছে। প্রত্যেক গ্রাম/ওয়ার্ডে
আছে ২ প্লাটুন ভিডিপি সদস্য, একটি পুরুষ ও একটি
মহিলা প্লাটুন।
আনসার ও ভিডিপি হলো দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা
এবং দরিদ্র জনসাধারণের সহায়তার ওপর গুরুত্ব
প্রদানসহ গ্রামীণ আর্থসামাজিক পরিবেশের উন্নয়ন
সাধনে নিয়োজিত সর্ববৃহৎ সরকারি সংগঠন। জাতীয়
নির্বাচনকালে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার
উদ্দেশ্যে আনসার-ভিডিপি সদস্যদের নিয়োগ করা হয়।
ব্যাটালিয়ান আনসাররা প্রধানত জাতীয় সংহতি ও
নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সামরিক বাহিনীকে
সহায়তা করে থাকে। ১৯৭৬ সাল থেকে এ ব্যাটালিয়ান
পার্বত্য চট্টগ্রামে বিদ্রোহ দমনে নিয়োজিত ছিল।
পুলিশের সঙ্গে তারা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, যৌথ চিরুনি-
অভিযান ও সন্ত্রাসী তৎপরতা নির্মূল কার্যক্রমে
অংশগ্রহণ করেছে। আনসার বাহিনীর (অঙ্গীভূত
আনসারদের) প্রধান দায়িত্ব হলো গুরুত্বপূর্ণ শিল্প,
রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা, বিমানবন্দর,
সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎকেন্দ্র, রেলপথ, সেতু, বাস, লঞ্চ ও
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহে প্রহরা দেওয়া।
আনসার ও ভিডিপি সারা বছর ধরে ৪০ ধরনের
বৃত্তিমূলক ও আত্মকর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
পরিচালনা করে। এ সংগঠন সামরিক, নিরাপত্তা,
সামাজিক অগ্রগতি ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত
প্রশিক্ষণ কর্মসূচিও গ্রহণ করে। প্রতি বছর ৩ লক্ষ নারী-
পুরুষ সদস্যকে মৌলিক ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান
করা হয়। এ সংগঠনের ওপর কিছু উন্নয়ন কর্মসূচি/প্রকল্প
বাস্তবায়নের দায়িত্বও অর্পিত আছে, যেমন ক. ডিপো
হোল্ডার প্রজেক্ট (পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের
সঙ্গে যৌথভাবে), খ. বাংলাদেশ সমন্বিত পুষ্টি
কর্মসূচি, গ. গ্রামীণ স্বাস্থ্যবিধান কর্মসূচি
(ইউনিসেফ ও ডিপিএইচই-এর সঙ্গে যৌথভাবে), ঘ.
গণশিক্ষা, ঙ. উন্নত চুল্লি প্রকল্প (বিসিএসআইআর-এর
সঙ্গে যৌথভাবে), চ. প্রজনন স্বাস্থ্য ও লিঙ্গ
বৈষম্যবিরোধী প্রচারণা প্রকল্প (ইউএনএফপিএ-র
অর্থায়নে)।
১৯৯৫ সালে প্রণীত এক আইনবলে আনসার ভিডিপি
উন্নয়ন ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়। আনসার-ভিডিপি
সদস্যরা এ ব্যাংকের অংশীদার। এ ব্যাংক
প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আনসার-ভিডিপি সদস্যদের
গ্রুপভিত্তিক ঋণ প্রদান করে।
আনসার-ভিডিপি নারীপুরুষ স্বেচ্ছাসেবী সদস্যদের
সমান সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে। আনসার-ভিডিপি
পরিচালিত সকল কর্মসূচিতে মহিলা সদস্যরা পুরুষের
সঙ্গে সমভাবে কাজ করছে। সংগঠনের মোট ৪৬ লক্ষ
স্বেচ্ছাসেবী সদস্যের মধ্যে ২৩ লক্ষ হলো মহিলা। এ
সংগঠন নিয়মিত দেশের সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া
কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। ১৯৯৮ সালে আনসার ও
ভিডিপিকে ‘জাতীয় পতাকা’ প্রদান করা হয়।
[খন্দকার মো. নূর-উন-নবী]

জনপ্রিয়

আধুনিকরন করাহচ্ছে বাংলাদেশ আনসার বাহিনীকে

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, আনসার বাহিনীর সুযোগ-সুবিধা আরো বৃদ্ধিসহ সময়োপযোগী আধুনিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব এবং এ বিষয়ে কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য বেগম পিনু খানের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৬০ লাখ ৫৪ হাজার ৭০৩ জন। যার মধ্যে ব্যাটালিয়ন আনসার (স্থায়ী ও অস্থায়ী) সদস্য ১৬ হাজার ১৯৪ জন (পুরুষ ও মহিলা), স্বেচ্ছাসেবী সাধারণ আনসার সদস্য ২ লাখ ৩৩ হাজার ৩০১ জন (পুরুষ ও মহিলা), স্বেচ্ছাসেবী ভিডিপি সদস্য ৫৮ লাখ ১ হাজার ১০৪ জন (পুরুষ ও মহিলা) এবং স্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারী ৪ হাজার ১০৪ জন। তিনি বলেন, এ বাহিনীর ১৪ জন কর্মকর্তাকে সম্প্রতি তুরস্কের জেন্ডারমারী ফোর্সের মাধ্যমে আধুনিক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরো কর্মকর্তাকে অনুরূপ প্রশিক্ষণ প্রদানের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি আনসার বাহিনীর অস্থায়ী ব্যাটালিয়ন আনসার, অঙ্গীভূত আনসার, হিল আনসার, হিল ভিডিপি ও ...

বর্তমান মহাপরিচালক মহোদয়ের জীবন বৃত্তান্ত

স্টাফঃ    এ,কে,আজাদ ★★★★ ♥মহাপরিচালক♥♥♥ বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। আমাদে সাথে থাকতে পেজটিতে লাইক দিন-  https://facebook.com/bdansarbahini/ মহাপরিচালক বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী  ★★মেজর জেনারেল কাজী শরীফ কায়কোবাদ, এনডিসি, পিএসসি, জি ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। মেজর জেনারেল কায়কোবাদ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে যোগদানের পূর্বে তিনি মিরপুর সেনানিবাসে অবস্থিত ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে এসডিএস (সেনাবাহিনী) পদে দায়িত্বরত ছিলেন। মেজর জেনারেল কায়কোবাদ ১৯৬৪ সালের ০১ আগস্ট তারিখে ঢাকা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা কলেজে অধ্যয়ন শেষে তিনি ১১তম বিএমএ লং কোর্সে অংশগ্রহণ করেন এবং ১৯৮৪ সালের ২১ ডিসেম্বর তারিখে কমিশন প্রাপ্ত হন। মেজর জেনারেল কায়কোবাদ এসএসসিতে ঢাকা বোর্ডে ৫ম স্থান এবং এইচএসসিতেও একই বোর্ড থেকে ১১তম স্থান অধিকার করেন। কমিশন লাভের পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্টিলারি কোরের ০২ ফিল্ড রেজিম...

বাংলাদেশ ব্যাটালিয়ন আনসারে অনলাইনে আবেদন করুন, দেশ ও জননীরাপত্তায় যোগদান করুন

এ,কে,আজাদ,,, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাংলাদেশ আনসার তথ্য সেবা কেন্দ্র।  ব্যাটালিয়ন আনসার নিয়োগের অনলাইনে আবেদন ব্যাটালিয়ন আনসারে যোগ দিন, দেশ সেবা ও জননিরাপত্তায় অংশ নিন অনলাইনে আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন আবেদনের আগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি ভালো ভাবে পড়ুন নিয়োগ   বিজ্ঞপ্তি ১।       বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সুশৃঙ্খল, দৰ ও কর্মঠ  ‘ব্যাটালিয়ন   আনসার’  সদস্যগণ পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে অপারেশন উত্তরণ এবং সমতল এলাকায় রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তা বিধানসহ অন্যান্য বাহিনীর সাথে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত থাকে। ২।       বাহিনীর ১০০০টি অস্থায়ী ব্যাটালিয়ন আনসারের শূন্য পদ (শুধুমাত্র পুরুষ) পূরণের লক্ষে আগ্রহী বাংলাদেশী পুরুষ প্রার্থীদের নিকট থেকে আবেদন আহ্বান করা যাচ্ছে। প্রার্থীদেরকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। নিম্নছকে বর্ণিত জেলাসমূহের পাশে উল্লেখিত শূন্য কোটায় বাছাই ও অংগীভূত করা হবে। উল্লেখ্য, নিয়োগকৃত ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যদেরকে ০৬ (ছয়) বছ...

সাধারণ আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে যোগ দিন,দেশ সেবা ও জন নিরাপত্তা অংশ নিন

  এ,কে,আজাদ  ♥♥♥ বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনী বেকার মুক্ত দেশ গোড়ার শপথ নিয়েছেন। তাই পরিবর্তনে চাই অংগীকারবদ্ধ বাংলাদেশ  আনসার ও ভিডিপি বাহিনী দেশে কোন বেকার থাকবেনা। প্রতিটি ঘরে ঘরে আনসার ও ভিডিপির বাহিনীর সদস্য থাকবে। তাই সাথে থাকুন _ বাংলাদেশ আনসার তথ্য সেবা কেন্দ্র।  Ansar VDP Job Circular 2018 has been published by the authority. Maximum, people want to like to work in government sector. This job circular has been created a huge chance unemployed people who are interested in Govt. Job in Bangladesh. It’s an attractive job circular in 2018. To get Ansar VDP Job Circular related all information,you can visit my website that is  shadhinbangla26.blogspot.com Bangladesh Ansar VDP think that young and energetic people is the key to success in this sector. This department help’s us to solve social government. Maximum people want to join in government sector,Because government service can ensure better life. This Ansar VDP Job Circular 2018 has been...

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর নতুন মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহন

মেজর জেনারেল শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন, এসজিপি, এএফ মেজর জেনারেল শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন, এসজিপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি গত ২৪ মে ২০১৭ তারিখেবাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। মেজর জেনারেল পাশা ২০১৭ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারী তারিখে মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে যোগদানের পূর্বে তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ, মিরপুর, সেনানিবাসে দায়িত্বরত ছিলেন। মেজর জেনারেল পাশা ১৯৬৭ সালের ২০ নভেম্বর তারিখে ফেনী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে অধ্যয়ন শেষে তিনি ১৬তম বিএমএ লং কোর্সে অংশগ্রহণ করে ১৯৮৭ সালের ২৬ জুন কমিশনপ্রাপ্ত হন। কুমিল্লা বোর্ডে সম্মিলিত মেধা তালিকায় স্থান লাভের স্বীকৃত স্বরূপ তাকে চ্যান্সেলরস এওয়ার্ডে ভূষিত করা হয় এবং বিএমএতে একাডেমিক বিষয়ে কোর্সে সর্বোত্তম ফলাফলের জন্য তিনি ওসমানী স্বর্ণপদক লাভ করেন। কমিশনের পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্টিলারি কোরের ৮ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারিতে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলর অব সায়েন্স (বিএসসি), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আই...

বাংলাদেশ আনসার বাহিনীতে যোগদিন দেশ সেবায় এগিয়ে আসুন।

        দুর্নীতি মুক্ত এ বাহিনী এ,কে,আজাদ বাংলাদেশ  আনসার ভিডিপি নিয়োগ ২০১৮-ansar vdp circular 2018 প্রকাশিত হয়েছে। সংবিধানের ১৫২ অনুচ্ছেদের বিধান অনুযায়ী আনসার বাহিনী একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী।মেজর জেনারেল শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন হলেন বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী নিয়োগ ২০১৮  বা Bangladesh Ansar and Village Defence Party এর সদর দপ্তর,খিলগাঁও, ঢাকাতে অবস্থিত। ১৯৪৮ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি আনসার ভিডিপি বাহিনী প্রতিষ্ঠা লাভ করে। সকল সরকারি বেসরকারি চাকরির খবর  পাবেন সবার আগে বার এই এক পেজে ।  সরকারি চাকরি প্রার্থীর জন্য চলমান বিশেষ সব নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি  বা চাকরির খবর যা  এর  সরকারি জব সার্কুলার   ইঞ্জিনিয়ারিং  জব ক্যাটাগরি তো আছেই ।  চাকরি পেতে দেরি না করে আজই এপ্লিকেশন করুন।  আনসার ভিডিপি নিয়োগ ২০১৮ – ansar vdp circular 2018  নিচে দেখুনঃ- আনসার ভিডিপি নিয়োগ ২০১৮-ansar vdp circular ...

বাংলাদেশ আনসার বাহিনীর অঙিভুক্ত সদস্যদের জন্য সুখবর

>>>>>>  🎆Å ২০১৪ সালে যে সকল পিসি, এপিসি এবং আনসার অ-অংগীভূত হয়েছিল তারা জেলায় প্রেরিত প্যানেল ডকুমেন্ট অনু সারে অংগীভূত হয়েছিল। সে সময় মোবাইল ফোনে অফার যাওয়া শুরু হয়নি। ২০১৪ সালে অংগীভূত পিসি, এপিসি ও আনসারগণ ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে নিয়মিতভাবে দেশের বিভিন্ন গার্ড হতে মেয়াদান্তে অ-অঙ্গীভূত হয়ে প্যানেলে এসেছে এবং আসছে। কিন্তু লক্ষণীয়ভাবে দেখা যাচ্ছে যে, প্যানেলে আসা এবং সদ্য অফার পাওয়া এ সময়ের অনেক পিসি, এপিসি এবং আনসারের মোবাইল নম্বরটি সঠিক নেই। পরীক্ষামূলকভাবে ফোন করে দেখা যাচ্ছে অনেকের মোবাইল নম্বরই সঠিক নয়। ফোন নম্বরটি অন্যের অথবা অচল। যে কারণে অফার যাওয়া সত্বেও তারা বুঝতে পারছে না যে তার আইডিতে অফার যাচ্ছে কিনা। ইতিমধ্যে বেশ কিছু আইডি 'তিনবার অফার প্রত্যাখ্যান' জনিত কারণে ব্লকড হয়ে গেছে এবং প্রতিদিনই হচ্ছে। তারা কিন্তু সবাই চাকুরী প্রত্যাশী । তাই এ রকম সবার জন্য পরামর্শ হচ্ছে নিজের মোবাইল নম্বরটা সিস্টেমে ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা করে নেওয়া। কি ভাবে পরীক্ষা করবেঃ ক. যে নম্বরটি একখ ব্যবহার হচ্ছে সে নম্বর থেকে Message option এ গিয়ে S লিখ...

সাধারণ আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণের চুড়ান্ত ফলাফল(২য় ধাপ) ২০১৮-২০১৯

🔝এ,কে,আজাদ  ৷ https://facebook.com/bdansarbahini/ মহাপরিচালক  সাধারণ আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণের চুড়ান্ত ফলাফল (২য় ধাপ) ২০১৮-২০১৯ অভিনন্দন ! সাধারণ আনসার প্রশিক্ষণার্থি হিসেবে যারা চুড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছেন  তাদের প্রশিক্ষণ কোর্স পরিচালিত হবে বাংলাদেশ আনসার ভিডিপি একাডেমীতে  ০৭ অক্টোবর  ২০১৮খ্রি. তারিখ থেকে। ০৭ অক্টোবর ২০১৮খ্রি:  তারিখের মধ্যেই একাডেমীতে উপস্থিত হতে হবে। বাংলাদেশ আনসার ভিডিপি একাডেমী গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার শফিপুরের মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত। একাডেমীতে আসার সময় অনলাইনে আবেদনকালে প্রাপ্ত প্রবেশ পত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র, শিক্ষা সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, ভিডিপি সনদ(যাদের আছে) ইত্যাদি কাগজপত্রের মূলকপি সঙ্গে নিয়ে আসবেন।  বিভাগ ও জেলার নাম চুড়ান্তভাবে নির্বাচিতদের ফলাফল মন্তব্য ক্রমিক জেলা ফলাফল দেখতে ‘নির্বাচিত’র উপর ক্লিক করুণ রাজশাহী রেঞ্জ ১ রাজশাহী নির্বাচিত ২ চাপাই নবাবগঞ্জ নির্বাচিত ৩ নাটোর নির্বাচিত ৪ বগুড়া নির্বাচিত ৫ পাবনা নির্বাচিত ৬ সিরাজগঞ্জ ন...

বাংলাদেশ আনসার বাহিনীর চাকরী ৬বছরই স্থায়ী করা হবে।

আগামীতে ছয় বছরেই আনসার সদস্যদের চাকুরি স্থায়ী করা হবে। বর্তমানে ৯ বছরে চাকরি স্থায়ী করার বিধান রয়েছে। ওই বিধান পরিবর্তন করতে আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ব্যাটালিয়ন আনসার (সংশোধন) আইন-২০১৭ নামের একটি বিল উত্থাপন করা হয়েছে। ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার সভাপতিত্বে শুরু হওয়া সংসদ অধিবেশনে এসংক্রান্ত বিলটি উত্থাপন করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। পরে বিলটি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। গত ৯ জানুয়ারী মন্ত্রীসভার বৈঠকে বিলটি নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আনসার ও ভিডিপি সংগঠনে মোট পদের সংখ্যা ১৫ হাজার ৭৬৪টি। বিদ্যমান আইনের ৬ (ক) ধারার বিধান বলে ১৪ হাজার ৫৩২টি পদ পুরণ করা সম্ভব হয়েছে। এখনো এক হাজার ২৩২টি পদ শূন্য রয়েছে। আরো বলা হয়, আইনের ৬ (ক) ধারায় ৯ বছরে চাকরি স্থায়ী করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দুই বছরে চাকরি স্থায়ী করার বিধান রয়েছে। এই অবস্থায় শুন্য পদ পুরণে ৬ বছরে আনসার সদস্যদের চা...