মেজর জেনারেল শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন, এসজিপি, এএফ
মেজর জেনারেল শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন, এসজিপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি গত ২৪ মে ২০১৭ তারিখেবাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। মেজর জেনারেল পাশা ২০১৭ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারী তারিখে মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে যোগদানের পূর্বে তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ, মিরপুর, সেনানিবাসে দায়িত্বরত ছিলেন। মেজর জেনারেল পাশা ১৯৬৭ সালের ২০ নভেম্বর তারিখে ফেনী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে অধ্যয়ন শেষে তিনি ১৬তম বিএমএ লং কোর্সে অংশগ্রহণ করে ১৯৮৭ সালের ২৬ জুন কমিশনপ্রাপ্ত হন। কুমিল্লা বোর্ডে সম্মিলিত মেধা তালিকায় স্থান লাভের স্বীকৃত স্বরূপ তাকে চ্যান্সেলরস এওয়ার্ডে ভূষিত করা হয় এবং বিএমএতে একাডেমিক বিষয়ে কোর্সে সর্বোত্তম ফলাফলের জন্য তিনি ওসমানী স্বর্ণপদক লাভ করেন। কমিশনের পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্টিলারি কোরের ৮ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারিতে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলর অব সায়েন্স (বিএসসি), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিও থেকে মাস্টার্স ইন বিজনেজ এডমিনিস্ট্রেশন (এমবিএ) এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ইন ডিফেন্স স্টাডিজ (এমডিএস) ও মাস্টার্স ইন ওয়ার স্টাডিজ (এমডব্লিউএস) ডিগ্রী অর্জন করেন। ঢাকার মিরপুর সেনানিবাসে অবস্থিত ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ হতে স্টাফ কোর্স এবং ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ হতে তিনি আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্স সম্পন্ন করেন। তিনি পাকিস্তানের নওশেরা থেকে সার্ভে ও লোকেটিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন। মেজর জেনারেল পাশা ২০০৬ সালে ন্যাভাল পোষ্ট গ্যাজুয়েট স্কুল, ক্যালিফোর্নিয়া, ইউএসএ-তে ‘সিভিল মিলিটারি রেসপন্স টু টেরোরিজম’ শীর্ষক কোর্স সম্পন্ন করেন এবং ২০১২ সালে টেরোরিজম বিষয়ে ১০তম সার্ক সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের ডিফেন্স একাডেমি পরিচালিত ষ্ট্র্যাটেজিক লিডারশীপ প্রোগ্রাম সম্পন্ন করেন। বর্ণিল কর্মময় জীবনে মেজর জেনারেল পাশা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। সম্প্রতি তিনি যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ দূতাবাসে ডিফেন্স এ্যাডভাইজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ০২ টি লোকেটিং ব্যাটারী, ০১ টি ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি, ০১ টি মিডিয়াম রেজিমেন্ট আর্টিলারি, ০১ টি ইউএন কন্টিনজেন্ট, ০১ টি বিজিবি ব্যাটালিয়ন এবং ০২ টি আর্টিলারি ব্রিগেড কমান্ড করেছেন। ষ্টাফ অফিসার হিসেবে তিনি সেনাসদরে সামরিক সচিবের শাখায় এবং কর্ণেল জিএস হিসেবে ডিজিএফআই এ কর্মরত ছিলেন। তিনি স্কুল অব ইনফেন্ট্রী এন্ড ট্যাকটিকস-এ রণকৌশল এর প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি জাতিসংঘ মিশনে মরক্কোতে সামরিক পর্যবেক্ষক এবং আইভরি কোষ্টে ম্যাকানাইজড ইনফেন্ট্রী কন্টিজেন্টের কন্টিনজেন্ট কমান্ডারের দায়িত্ব সফলতার সাথে সম্পন্ন করেন। তিনি বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, শিক্ষা সফর ও ভ্রমন উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত, চীনসহ পৃথিবীর মোট ২০টি দেশ ভ্রমন করেন। মেজর জেনারেল শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন ও বেগম ফরিদা ইয়াসমিন সুখী দম্পত্তি এবং ০৩ (তিন) কন্যা সন্তানের গর্বিত জনক-জননী।ডব্লিউসি, পিএসসি গত ২৪ মে ২০১৭ তারিখেবাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। মেজর জেনারেল পাশা ২০১৭ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারী তারিখে মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে যোগদানের পূর্বে তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ, মিরপুর, সেনানিবাসে দায়িত্বরত ছিলেন। মেজর জেনারেল
পাশা ১৯৬৭ সালের ২০ নভেম্বর তারিখে ফেনী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে অধ্যয়ন শেষে তিনি ১৬তম বিএমএ লং কোর্সে অংশগ্রহণ করে ১৯৮৭ সালের ২৬ জুন কমিশনপ্রাপ্ত হন। কুমিল্লা বোর্ডে সম্মিলিত মেধা তালিকায় স্থান লাভের স্বীকৃত স্বরূপ তাকে চ্যান্সেলরস এওয়ার্ডে ভূষিত করা হয় এবং বিএমএতে একাডেমিক বিষয়ে কোর্সে সর্বোত্তম ফলাফলের জন্য তিনি ওসমানী স্বর্ণপদক লাভ করেন। কমিশনের পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্টিলারি কোরের ৮ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারিতে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলর অব সায়েন্স (বিএসসি), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিও থেকে মাস্টার্স ইন বিজনেজ এডমিনিস্ট্রেশন (এমবিএ) এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ইন ডিফেন্স স্টাডিজ (এমডিএস) ও মাস্টার্স ইন ওয়ার স্টাডিজ (এমডব্লিউএস) ডিগ্রী অর্জন করেন। ঢাকার মিরপুর সেনানিবাসে অবস্থিত ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ হতে স্টাফ কোর্স এবং ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ হতে তিনি আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্স সম্পন্ন করেন। তিনি পাকিস্তানের নওশেরা থেকে সার্ভে ও লোকেটিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন। মেজর জেনারেল পাশা ২০০৬ সালে ন্যাভাল পোষ্ট গ্যাজুয়েট স্কুল, ক্যালিফোর্নিয়া, ইউএসএ-তে ‘সিভিল মিলিটারি রেসপন্স টু টেরোরিজম’ শীর্ষক কোর্স সম্পন্ন করেন এবং ২০১২ সালে টেরোরিজম বিষয়ে ১০তম সার্ক সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের ডিফেন্স একাডেমি পরিচালিত ষ্ট্র্যাটেজিক লিডারশীপ প্রোগ্রাম সম্পন্ন করেন। বর্ণিল কর্মময় জীবনে মেজর জেনারেল পাশা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। সম্প্রতি তিনি যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ দূতাবাসে ডিফেন্স এ্যাডভাইজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ০২ টি লোকেটিং ব্যাটারী, ০১ টি ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি, ০১ টি মিডিয়াম রেজিমেন্ট আর্টিলারি, ০১ টি ইউএন কন্টিনজেন্ট, ০১ টি বিজিবি ব্যাটালিয়ন এবং ০২ টি আর্টিলারি ব্রিগেড কমান্ড করেছেন। ষ্টাফ অফিসার হিসেবে তিনি সেনাসদরে সামরিক সচিবের শাখায় এবং কর্ণেল জিএস হিসেবে ডিজিএফআই এ কর্মরত ছিলেন। তিনি স্কুল অব ইনফেন্ট্রী এন্ড ট্যাকটিকস-এ রণকৌশল এর প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি জাতিসংঘ মিশনে মরক্কোতে সামরিক পর্যবেক্ষক এবং আইভরি কোষ্টে ম্যাকানাইজড ইনফেন্ট্রী কন্টিজেন্টের কন্টিনজেন্ট কমান্ডারের দায়িত্ব সফলতার সাথে সম্পন্ন করেন। তিনি বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, শিক্ষা সফর ও ভ্রমন উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত, চীনসহ পৃথিবীর মোট ২০টি দেশ ভ্রমন করেন। মেজর জেনারেল শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন ও বেগম ফরিদা ইয়াসমিন সুখী দম্পত্তি এবং ০৩ (তিন) কন্যা সন্তানের গর্বিত জনক-জননী।